
দেশের সফল রাষ্ট্রনায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনায় দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে যুবলীগের নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল সবসময়ে অসহায় ও অচ্ছল পরিবারদের সহযোগিতা করার নির্দেশ দেন। তারই ধারাবাহিকতায় ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক এ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম যুবলীগের নেতৃবৃন্দদের নিয়ে কৃষকের ধান কেটে বাড়িতে পৌছে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার ভাবখালী ইউনিয়নে প্রচন্ড রোদ উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন। এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক আখেরুল ইমাম সোহাগ, সদস্য আসাদুজ্জামান রুমেল,সুপ্রিয় রায়, পিন্টু সরকার, সদর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোসারফ হোসেন বাচ্চু, এবিএম আখতারুজ্জামান রবিন, যুবলীগ নেতা সাগড় চৌধুরী,শফিউল আলম রোকন, শাওন খান, তারেক হাসান রনিসহ বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সহযোগি অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ময়মনসিংহ জেলা শাখার আহবায়ক এ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম বলেন, শুধু এই ধান কাটা নয় যে কোন দুঃসময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের নেতৃবৃন্দ মাঠে আছে এবং থাকবে। শুধু কেন্দ্রীয় নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকে। সেই দিক থেকে জেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য যার নামটি না বললেই নয় তিনি হলেন আসাদুজ্জামান রুমেল। যিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছে নিরবে। তার ফল স্বরুপ রুমেল ময়মনসিংহে মানবিক রুমেল হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। আমি রুমেলের সফলতা কামনা করি। আগামীতে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের জন্য আরো বেশি বেশি যাতে সহযোগিতা করতে পারে সেই কামনা রইল রুমেলের প্রতি। আমি সকলের প্রতি আহবান করবো সকলেই ঐক্যবদ্ধভাবে থাকার জন্য।আমাদের ঐক্য যাতে কেউ ভাঙ্গতে না পারে। আগামীতে আরো বেশি পরিশ্রম করতে হবে। দেশের উন্নয়নে জন্য সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান আমার । আর যখনি কেন্দ্রীয় কোন নির্দেশনা আসবে তখনি ঐক্যবদ্ধ হয়ে তা পালন করার জন্য কাজ করতে হবে।