
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের চিলিস রেস্টুরেন্টের চতুর্থ তলায় উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে অনুষ্ঠিত হলো “শ্রাবণ মেলা” । অনেক প্রতীক্ষা, অনেক পরিশ্রম এবং অনেক প্রত্যাশার মেলা ছিল এটি। এই মেলার উদ্দেশ্য ছিল নতুন উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তাদের মাঝে মেলবন্ধন তৈরি করা, নতুন উদ্যোক্তাদের মাঝে আত্মবিশ্বাস তৈরি এবং আনন্দঘন পরিবেশে ক্রেতা- বিক্রেতার মাঝে সম্পর্ক সুদীর্ঘ করা।
সব বয়সের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতিতে মুখরিত ছিল এই মেলা । ধানমন্ডির চিলিস রেষ্টুরেন্টের সুপরিসর ফ্লোরে ৩৩ জন উদ্যোক্তার অংশগ্রহনে নানা রঙের নানা বাহারের জিনিসের সাথে আরো ছিল আফতাবের সেফ খাবরসহ মজাদার, স্বাস্থ্যসম্মত হোম মেড আরো অনেক খাবার। ছিল ফ্রি কোভিড-১৯ এবং ডায়াবেটিস টেস্ট এর ব্যবস্থা ।
মেলায় হস্তশিল্প, ব্লকের কা৺জ করা বাহারী পোশাক, ড্রয়িং রুম সাজানোর উপযোগী বৃক্ষ, আরো কত কী। বিভিন্ন পণ্যের স্টল সাজিয়ে বসেছিল নাসরিন ,আরজু পনি, আজুবা পারভীন, শাহনাজ লিপি, ফারজানা আবেদিন টুম্পা, মোশারফ হোসেন, আইনুন নিগার, রোকেয়া হায়দার নীলা, আইনুন নিগার সুমাইয়া আশা, চয়ন স্প্যানিশ ফয়জুস সালেহীন, শামীমা জুথি, খালেদা আক্তার, তানজিনা রেশমি, লাবণ্য সিধা, আহমেদ জাহান, নিপুন রেজা, শিলা আহাম্মেদ, গুলশান আরা নিলা, শেফালী কর্মকার, রনি চাকি, দিলরুবা তালহা, রিমি খান, শিলা আবেদন, ফউজিয়া আক্তার, আমিনুল ইসলাম, সৈয়দ হামিদা হাসিব, নাসরিন সুলতানা কেয়া, শরিফুল ইসলাম, জান্নাতুল ফেরদৌস জ্যোতি।
উদ্যোক্তারা জানান তাদের পণ্য ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে, বিক্রি হয়েছে ভালো, তারা অনেক সন্তষ্ট। শ্রাবণ মেলা আয়োজক প্যানেলে ছিল আরজু নাসরিন পনি, সাজ্জাদ আলী, শরীফ জিন্নাত নাসরিন, জিয়া মোহাম্মদ খান রাতুল, লুত্থক মামুন, ইফতেখারুল আলম, শাহনাজ শাম্মী। মেলার সাফল্য নতুন উদ্যোক্তা এবং প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করবে বলে জানান আয়োজক প্যানেলের সদস্যরা।