আদালত প্রতিবেদক:
পদ্মা নদীর মৈনটঘাটে ডুবে বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
আজ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. শামছুল আলম প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার অতিরিক্ত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মারুফ চৌধুরী প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন। এ মামলার আসামিরা হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫-১৬ যুবক পদ্মা নদীতে ঘুরতে যান। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে যায় দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। গত শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকালে সানির লাশ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে ওই বুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় শুক্রবার বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামি করা হয় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া তার ১৫ বন্ধুকে।