Date: May 01, 2025

দৈনিক দেশেরপত্র

collapse
...
Home / অর্থনীতি / চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্প একটি স্মার্ট গ্রাম বির্ণিমাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ - দৈনিক দেশেরপত্র - মানবতার কল্যাণে সত্যের প্রকাশ

চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্প একটি স্মার্ট গ্রাম বির্ণিমাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

January 27, 2024 12:52:14 PM   জেলা প্রতিনিধি
চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্প একটি স্মার্ট গ্রাম বির্ণিমাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম    
প্রধান উপদেষ্টা ও রুপকার, চাষীরহাট উন্নয়ন পরিষদ

অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য মানুষ শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান দিয়ে থাকে। কিন্তু একটি আদর্শের উপযুক্ততা, প্রয়োজনীয়তা ও কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য উৎপাদনমুখী উদ্যোগ গ্রহণ ও বাণিজ্য মেলা আয়োজনের ঘটনা ইতিহাসে নজিরবিহীন এমনই এক নজিরবিহীন। ঘটনা ঘটে চলেছে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার চাষীরহাট ইউনিয়নে। এই উদ্যোগের প্রাণপুরুষ হেযবুত তওহীদের এমাম জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম। চাষীরহাট উন্নয়ন পরিষদের মাধ্যমে তিনি সেখানে ৪২টি উন্নয়ন প্রকল্প সৃষ্টি করেছেন। প্রতিবছর শীতে সেখানে এই উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর উৎপাদিত পণ্য ও সেবার প্রদর্শনী হয়, সেই সঙ্গে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

যে আদর্শ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এই মেলার উদ্যোগ সে প্রসঙ্গে দুটো কথা না বললেই নয়। উদ্যোক্তাদের ভাষ্যমতে, আল্লাহ ইসলাম পাঠিয়েছেন মানুষের মানুষকে একটি শান্তিময় সমৃদ্ধ জীবন উপহার দেওয়ার জন্য। প্রকৃত ইসলাম অর্ধ পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠার ফলে এমনই একটি সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যেখানে একা একটা নারী সুন্দরী নারী মূল্যবান অলঙ্কার পরিহিত অবস্থায় শত শত মাইল পথ নির্ভয়ে অতিক্রম করতে পারত। মানুষ দরজা খুলে রেখে চলে যেত, কেউ কিছু চুরি করত না। ধনীরা সম্পদ বিতরণ করার জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরত, কিন্তু নেওয়ার মত কাউকে পেত না। ইসলাম সেটা করেছিল। কিন্তু আজকে আমাদের সমাজে যে ইসলাম সেটা কেন এমন সমাজ উপহার দিতে পারছে না? কারণ বিগত ১৪শ বছরে আজকের ইসলাম আর রসুলাল্লাহর আনীত ইসলামের মধ্যে আকাশ পাতাল ব্যবধান হয়ে গেছে। কিন্তু ইসলাম শাশ্বত চিরন্তন জীবনব্যবস্থা। যদি আল্লাহর রসুলের সেই প্রকৃত ইসলামকে আজ আবারও প্রতিষ্ঠা করা হয় তাহলে একই প্রকার শান্তি মানুষ লাভ করবে। হেযবুত তওহীদ সেই প্রকৃত ইসলাম লাভ করেছে এবং সেটা গ্রহণ করার জন্য মানুষকে আহ্বান করছে। 

ইসলামের নামে বর্তমানে যখন পৃথিবীতে জঙ্গিবাদী তাণ্ডব হয়, যখন ইসলামের নামে রাজনীতি করে মানুষের ঈমানকে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহার করা হয়, যখন ইসলামের লেবাস ধারণ করে মানুষ ধর্মব্যবসার প্রতারণা করে, যখন ইসলামের নামেই হাজার হাজার ফেরকায়, মাজহাবে, দলে, উপদলে মুসলাম বিভক্ত হয়ে একে অপরের উপর হামলা চালায় তখন কী করে যুক্তিশীল মানুষ হেযবুত তওহীদের এই আহ্বানের উপর আস্থা রাখতে পারে?

এই প্রশ্নের জবাব দিতে হলে কেবল মুখে বললেই হবে না, কাজেও প্রমাণ করতে হবে। আল্লাহর দেওয়া সত্যদীন দিয়ে মানুষের বাস্তব জীবনের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করার জন্য নিজেদেরকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে সারাদেশের সদস্যরা নিজ নিজ এলাকাতেও উৎপাদনমুখী কর্মকাণ্ডে আত্মনিয়োগ করলেন। যারা কোনোদিন কৃষিকাজ করেননি তারাও কোমর বেঁধে কাস্তে কোদাল হাতে নেমে পড়লেন উৎপাদনে। জাতির সামনে হেযবুত তওহীদের এই উদ্যোগকে প্রকাশ করার জন্য ২৬ জানুয়ারি চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে একটি পণ্য প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়। এখানে কয়েকটি প্রকল্পের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হল।

চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয় 

school.jpg

ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাস্তবমুখী, প্রযুক্তি জ্ঞান, নৈতিক ও মানবিক বোধসম্পন্ন, সভ্য মানবিক মানুষরূপে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে একটি বিদ্যালয়। সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ^বিদ্যালয় থেকে পাশ করা এক ঝাঁক তরুণ, মেধাবী ও উদ্যমী শিক্ষকের মাধ্যমে    পরিচালিত হচ্ছে বিদ্যালয়টি। এখানে শিক্ষাবোর্ডের সিলেবাসের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদেরকে ঐক্য, শৃঙ্খলা, আনুগত্য, দেশপ্রেম, সৎসাহস ও সত্যনিষ্ঠতা শিক্ষা প্রদান করা হয়। বিদ্যালয়ে বর্তমানে চার শতাধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। প্রতিবছর এসএসসিতে শতভাগ সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডেও রাখছে কৃতিত্বের স্বাক্ষর।

শহীদী জামে মসজিদ কমপ্লেক্স

moshjid.jpg

আল্লাহর তওহীদভিত্তিক ইসলামের শিক্ষা ও তাহজিব-তমদ্দুন প্রসারের একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে শহীদী জামে মসজিদ কমপ্লেক্স। আল্লাহর হুকুম ও আখেরি নবী মোহাম্মদ (সা.) এর সুন্নাহ অনুসরণ করে এ মসজিদটি পরিচালনার চেষ্টা করা হয়। মসজিদ কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলা নারী মুসল্লিদের সালাতের স্থান হিসাবে এবং তৃতীয় তলা কনফারেন্স হল হিসাবে ব্যবহার করা হয়। উক্ত হলে যৌতুকবিহীন বিয়ে, আকিকাসহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। চতুর্থ তলা শতাধিক অসহায় ছাত্রের হোস্টেল হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

আবাসন প্রকল্প 

abason.jpg

চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে পরিচালিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ও কল-কারখানায় কর্মরত শত শত মানুষের আবাসনের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে আবাসন প্রকল্প। প্রতিনিয়ত চলছে জমি ক্রয়, মাটি ভরাট ও ভবন নির্মাণ কার্যক্রম। ইতোমধ্যে স্থাপিত আবাসন প্রকল্প ‘মেম্বার কলোনিতে’ অন্তত পঞ্চাশটি পরিবার বাস করছে।

খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রকল্প 

ponno.jpg

ভেজালমিশ্রিত খাদ্যের ভিড়ে    নির্ভেজাল ও গুণগত মানসম্পন্ন খাদ্যদ্রব্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে এবং গ্রামের অদক্ষ কর্মহীন জনগোষ্ঠীকে একটি উৎপাদনশীল দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে মাননীয় এমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ‘কররানি ফুডস লি.’ নামে একটি খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠান। খাদ্যের শুদ্ধতা বজায় রাখতে নিজস্ব খামারে কাঁচামাল উৎপাদন থেকে শুরু করে প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রতিটি পর্যায়ে অত্যন্ত সতর্কতায় মান নিয়ন্ত্রণ করে ‘কররানি ফুডস লি.। এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি মোট আশিটি পণ্য বাজারে এনেছে।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র   

sastho.jpg

চাষীরহাট ইউনিয়নের জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য এখানে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এখানে সরকারি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্বারা প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান ও স্বাস্থ্য চেক-আপ করা হয়। এখানে অ্যালোপ্যাথিকের পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতেও চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার রোগী এ চিকিৎসাকেন্দ্র থেকে উপকৃত হয়েছেন।    বর্তমানে একটি উন্নতমানের হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 

বাণিজ্য মেলা

mela.jpg

প্রতি শীতে চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্পের উৎপাদিত খাদ্য, বস্ত্র ও অন্যান্য পণ্যের প্রদর্শনী ও বিপণনের লক্ষ্যে আয়োজিত হয় জমজমাট ‘বাণিজ্যমেলা’। মেলার বিশেষ আকর্ষণ    গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন পিঠা- পুলি, পায়েশ, ইত্যাদির প্রদর্শনী ও বিক্রয়, পাশাপাশি থাকে সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা। এ সময় মেলায় হাজারো    নারী-পুরুষ-শিশু, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। বাণিজ্যিক লাভের থেকে এ মেলার মাধ্যমে এলাকায় শান্তি, নিরাপত্তা ও সম্প্রীতি স্থাপনকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

গরুর হাট

gorurhat-1.jpg

প্রতিবছর কোরবানিতে বিশাল গরুর হাট বসে চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে। আশেপাশের  বিভিন্ন জেলা থেকে ক্রেতারা এসে এখান থেকে গরু ক্রয় করেন। অন্যান্য গরুর হাটের সাথে এই হাটের উল্লেখযোগ্য পার্থক্য হলো এখানে বিশৃঙ্খলা, প্রতারণা কিংবা দালালদের দৌরাত্ম্য নেই। স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপদ ক্রয়-বিক্রয়ের জন্যই এ হাট অল্পদিনের মধ্যেই    জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই হাটের বিশেষ আকর্ষণ হলো- প্রকল্পের ফার্মে অর্গানিক পদ্ধতীতে পালিত সুস্থ-সবল আকর্ষনীয় গরুগুলো এখানে বিক্রয় করা হয়।

পোশাক কারখানা

grmnts.jpg

হেযবুত তওহীদের চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে ‘কেআর ফ্যাশন’ ও ‘থ্রি-স্টার ফ্যাশন’ নামে দু’টি পোশাক তৈরির কারখানা পরিচালিত হচ্ছে। কারখানায় বাচ্চাদের পোশাক থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষের পোশাক, মশারী ইত্যাদি উৎপাদন করা হচ্ছে। চাষীরহাটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় এর শো-রুম রয়েছে। স্বল্পমূল্যে মানসম্মত পণ্য সরবরাহের ব্যাপারে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠান দু’টি খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এর মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় আড়াই শতাধিক নারী-পুরুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যা গ্রামের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি ও দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে।

কৃষি প্রকল্প

kirishi.jpg

কৃষি প্রকল্পের উদ্দেশ্য কৃষিবিপ্লব সৃষ্টির মাধ্যমে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য ধানের চাহিদা পুরনার্থে এখানে    উচ্চ-ফলনশীল ধানের আবাদ করা হচ্ছে। গত মৌসুমে প্রকল্পের ২০ একর জমিতেই প্রায় ৮০ মেট্রিকটন ইরি ও বোরো    ধান উৎপাদিত হয়েছে। এতে রবি শস্যসহ প্রতিটি মৌসুমী খাদ্যশস্য ও শাকসবজির আবাদ করা হচ্ছে। গোখাদ্যের জন্য ঘাস ও ভূট্টার চাষও করা হয়। এ প্রকল্পে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন অন্তত ১৫০ জন কর্মী। 

গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প

goru.jpg

স্বাস্থ্যসম্মত গোশত সরবরাহের জন্য চাষীরহাটে গড়ে তোলা হয়েছে মেকদাদ এন্ড মেহরাদ এগ্রো ফার্ম। হালাল ও পুষ্টিসম্মত গোশতের চাহিদা মেটাতে এই খামারে সম্পূর্ণ অর্গানিক পদ্ধতিতে, কোনো প্রকার রাসায়নিক বা স্টেরয়েড ব্যাতীত, নিজেদের তৈরি স্বাস্থ্যসম্মত গোখাদ্যের দ্বারা গরু মোটাতাজা করা হয়। পুষ্টিগুণসম্পন্ন ও সুস্বাদু হওয়ায় জনগণের মধ্যে এ প্রকল্পের গোশতের ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। এখানে বছরে চার শতাধিক গরু মোটাতাজা করা হয়। বর্তমানে স্থানীয়দের চাহিদা পূরণ করে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় গোশত সরবরাহ করা হচ্ছে।

মৎস্যচাষ প্রকল্প

mach.jpg

স্থানীয় মানুষের মৎস্যজাত আমিষের চাহিদা পূরণার্থে এলাকার প্রায় ৬০ বিঘা জলাশয়কে সংস্কার করে মৎস্যচাষের আওতায় আনা হয়েছে। এসব জলাশয়ে ৩/৪ মাস পর পর শত শত মণ রুই-কাতলা, মৃগেল, তেলাপিয়াসহ বিভিন্ন জাতের মাছ উৎপাদন করা হচ্ছে। এলাকাবাসীর আমিষের চাহিদা মিটিয়ে এখন এসব মাছ নিজস্ব পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকাসহ সারা দেশে সরবরাহ করা হচ্ছে। এখানে হ্যাচারির মাধ্যমে রেণু পোনা উৎপাদন চলমান রয়েছে।

খেলাধুলা

khela.jpg

যুবসমাজকে মাদক, সন্ত্রাস, ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি ও অপরাজনীতির হাত থেকে বাঁচাতে ও সুস্থ-সুন্দর জীবন উপহার দিতে এলাকার কৃতিসন্তান হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম নানাভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এরই অংশ হিসেবে তিনি বছর জুড়ে নানা প্রকার ক্রীড়ানুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন। অত্যন্ত সুশৃঙ্খল ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ পরিবেশে চাষীরহাট নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে কাবাডি টুর্নামেন্ট, ফুটবল টুর্নামেন্ট, ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট এ্যাথলেটিক্স ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। 

প্রকল্পসমূহ:

০১. চাষিরহাট উচ্চ বিদ্যালয় (মাধ্যমিক শাখা)

০২. চাষিরহাট মডেল একাডেমি (প্রাথমিক শাখা)

০৩. চাষিরহাট নৈশকালীন বয়স্ক শিক্ষাকেন্দ্র

০৪. ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাকেন্দ্র

০৫. আবাসিক হোস্টেল

০৬. চামড়ার ব্যাগ তৈরি

০৭. লাইব্রেরি কার্যক্রম

০৮. চাষিরহাট কারিগরি শিক্ষাকেন্দ্র

০৯. ড্রাইভিং স্কুল

১০. সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

১১. তৈরি পোশাক কারখানা

১২. গ্রামীন হাসপাতাল

১৩. হোমিও ক্লিনিক

১৪. শিশু বিকাশকেন্দ্র (আপন শিশু বিকাশ ফাউন্ডেশন)

১৫. আবাসন প্রকল্প

১৬. মা ও শিশু পরিচর্যা কেন্দ্র

১৭. ডায়াগনস্টিক সেন্টার

১৮. ভেষজ ঔষধ উৎপাদন কেন্দ্র

১৯. ফার্মেসি

২০. গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প

২১. দুগ্ধ উৎপাদন প্রকল্প

২২. দুগ্ধজাত খাদ্য তৈরি ও প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রকল্প

২৩. হাঁস মুরগীর খামার

২৪. ছাগলের খামার

২৫. পুকুর ও দিঘিতে সমন্বিত মাছ চাষ

২৬. উঁচু জমিতে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ 

২৭. শাক সবজি চাষ প্রকল্প 

২৮. উচ্চ ফলনশীল ধান চাষ প্রকল্প

২৯. বায়োগ্যাস প্লান্ট

৩০. গোবর থেকে জৈব সার উৎপাদন প্রকল্প

৩১. নার্সারি প্রকল্প

৩২. আটা ও ময়দা প্রস্তুত প্রকল্প

৩৩. মশলা প্রকল্প

৩৪. পরিবহন প্রকল্প

৩৫. প্যাকেটজাত খাদ্য (চানাচুর, বুট, বাদাম ইত্যাদি) প্রস্তুত প্রকল্প

৩৬. তৈল উৎপাদন প্রকল্প

৩৭. ক্ষুদ্র ও মাঝারি বিনিয়োগ

৩৮. মসজিদ কমপ্লেক্স

৩৯. ক্রীড়া প্রশিক্ষণ ও শরীরচর্চা কেন্দ্র

৪০. আধুনিক পদ্ধতিতে কৃষি শিক্ষা কেন্দ্র

৪১. সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

৪২. পোশাক    কারখানা

mohiduddin.jpg
মহিউদ্দিন          
পরিচালক, চাষীরহাট উন্নয়ন প্রকল্প              
চাষীরহাট, সোনাইমুড়ী, নোয়াখালী।