বিএনপির দায়িত্বশীলরা বলছেন, উপদেষ্টার বক্তব্যে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন তাঁরা। অন্তর্বর্তী সরকার দেশকে নির্বাচনমুখী করতে না পারলে দেশবিরোধী নানা ধরনের অপপ্রচার-ষড়যন্ত্র অব্যাহত থাকবে। পতিত সরকার দেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাবে। বিএনপি মনে করে, আগামী বছরের প্রথমার্ধে প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে পরবর্তী তিন থেকে চার মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব।
সর্বোচ্চ ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ হলে তাতে আপত্তি থাকবে না। তবে নির্বাচন ২০২৬ সালে গেলে সেটি হবে দীর্ঘ সময়। এর মধ্য দিয়ে সময় ক্ষেপণ হবে, যেটি কাম্য নয়।
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের অভিমত, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া।
সর্বোচ্চ ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ হলে তাতে আপত্তি থাকবে না। তবে নির্বাচন ২০২৬ সালে গেলে সেটি হবে দীর্ঘ সময়। এর মধ্য দিয়ে সময় ক্ষেপণ হবে, যেটি কাম্য নয়।
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের অভিমত, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া।