
হেযবুত তওহীদের কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে হেযবুত তওহীদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
পাবনায় হেযবুত তওহীদের কার্যালয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ১০ জন আহত ও ১ জনকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে আজ এই স্মারকলিপি প্রদান করে উপজেলা হেযবুত তওহীদ। বড়াইগ্রাম উপজেলা হেযবুত তওহীদের সভাপতি মোঃ সাদ্দাদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল বড়াইগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোসা. মারিয়াম খাতুনের সাথে সাক্ষাৎ করে তার হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোঃ আব্দুস সবুর খান, নাটোর জেলা রাজনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ বাদশা প্রামানিক প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ধর্মব্যবসা, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেযবুত তওহীদ বারবার আক্রান্ত হচ্ছে। ২০১৬ সালে নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে হেযবুত তওহীদের দুই সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। যার বিচার আজও হয়নি। সম্প্রতি পাবনায় হেযবুত তওহীদের এক সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। হেযবুত তওহীদের কার্যালয়ে সশ্রস্ত হামলা চালিয়ে ১০জনকে আহত মারাত্মকভাবে আহত করা হয়েছে। একটা সভ্য রাষ্ট্রে একের পর এক এভাবে হত্যাকাণ্ড চলতে পারে না। সোনাইমুড়ি ঘটনার বিচার হলে আজকে পাবনায় এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতো না। যারা যারা এ হামলা চালিয়েছে এবং যারা পেছন থেকে হামলার ইন্ধন যুগিয়েছে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় ও ধর্মীয় সামাজিক পরিচয় যাই হোক না কেন তারা সন্ত্রাসী। তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।