
ভাষা সৈনিক, তমদ্দুন মজলিশের সদস্য ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অধ্যাপক আবদুল গফুর আর নেই। শুক্রবার দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে ঢাকার স্বামীবাগে অবস্থিত আজগর আলী হাসপাতালে ৯৫ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। আবদুল গফুর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তিনি তিন ছেলে ও তিন মেয়ে রেখে গেছেন।
পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শুক্রবার রাত ৮টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মীরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
আবদুল গফুর ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি ‘সৈনিক’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন এবং বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে তিনি দৈনিক মিল্লাত, দৈনিক আজাদ, দৈনিক ইনকিলাবসহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় কাজ করেছেন।
তাঁর মৃত্যুতে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।