
২০১২ সালের ৭ জানুয়ারী আনুমানিক সন্ধ্যা ৬ টায় হেযবুত তওহীদের দুইজন নারী কর্মী মোসা. ডলি খাতুন এবং তার বোন মোসা. সাধীনা বেগম ও তার ৩ বছর বয়সের কন্যা শিশু সুরভী খাতুন সহ বাজার করার উদ্দেশ্যে রাজশাহী জেলার পুঠীয়া থানাধীন বানিশ্বর বাজারে জান। এ সময় কিছু দূস্কৃতীকারি ব্যাক্তি তাদের অবস্থান করতে দেখে ফোনযোগে র্যাব৫ কে অবহিত করেন এ মর্মে যে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহরীর সদস্যগন তাদের প্রচার কার্য পরিচালানা করছেন এমন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব৫ এরডি এ ডি মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে তাদের আটক করে পুঠিয়া থানায় ডি এ ডি মিজানুর রহমান বাদী হয়ে উক্ত থানায় একটি সন্ত্রাস বিরোধী মামলা দায়ের করেন মামলা নং ৩৮৬(৩)/১। পুঠিয়া থানার তৎকালিন এস.আই মো. আবু জায়েদ এবং মো. নাজমুল নূর আসমী গনকে পরের দিন ০৮.০২.২০১২ ইং তারিখে কোর্টে চলান করেন বিজ্ঞ আদালত তাদের রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরন করে। দীর্ঘ ৩ মাস ৬ দিন কারাভোগ করার পরে বিজ্ঞ আদালত তাদের জামিন প্রদান করেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহরীর সদস্য প্রমানিত না হওয়ায় তারা হেযবুত তওহীদের সদস্য প্রামনিত হওয়ার ফলে দীর্ঘ ১১ বছর চলমান থাকার পর ৩০.০১.২০২৩ তারিখে বিজ্ঞ আদালত মিথ্যা মামলা হইতে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।